নিজের ছবি থেকে AI কনটেন্ট ও ভিডিও জেনারেশন

আজ স্পেশাল ডিসকাউন্টে পাচ্ছেন ২৯৯ টাকায়!

কেইস ১: ফ্রিল্যান্সিংয়ে কম্পিটিশন থেকে বের হবার গল্প

ধরুন, আপনি একজন ফ্রিল্যান্সার। মার্কেটপ্লেসে গিগ দিয়েছেন, কিন্তু দিন দিন দেখছেন আপনার সার্ভিসের কম্পিটিশন বেড়েই যাচ্ছে। একই সার্ভিস অফার করছে হাজারো ফ্রিল্যান্সার। ফলে কাজ পাওয়া কঠিন থেকে কঠিনতর হচ্ছে। একদিন আবিষ্কার করলেন, মানুষ এখন নিজেরাই AI দিয়ে বেশ ভালো কনটেন্ট তৈরি করতে শিখে গেছে। ফলে আপনার মতো জেনারিক সার্ভিস দেওয়ার মানুষের গুরুত্ব ধীরে ধীরে কমছে। ভাবলেন—তাহলে আপনি কী করবেন?

এখন আপনার সামনে দুটো অপশন:

• এক, আপনি আগের মতোই জেনারিক সার্ভিস দিয়ে আরও কঠিন প্রতিযোগিতায় পড়ে যাবেন।
• দুই, এমন একটি ইউনিক নিশ বেছে নেবেন, যেখানে AI ব্যবহার করলেও কাজটি সাধারণ মানুষের জন্য খুব সহজ নয়।

আপনি বিচক্ষণ হলে দ্বিতীয় পথটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করবেন।

কেইস ২: নিজের বিজনেসে ব্র্যান্ড ট্রাস্ট ধরে রাখার গল্প

এখন ধরুন, আপনার একটি ছোট ব্যবসা আছে। মার্কেটিং করার জন্য আপনি চিন্তা করলেন AI ব্যবহার করবেন। কারণ সবাই এখন AI দিয়েই সহজে সোশ্যাল মিডিয়া কনটেন্ট তৈরি করছে। আপনি যখন AI দিয়ে বানানো ভিডিও বা পোস্ট দেখলেন, খেয়াল করলেন—সেখানে র‍্যান্ডম মানুষ বা অপরিচিত মডেল এসে আপনার প্রোডাক্ট নিয়ে কথা বলছে। ফলে আপনার ব্র্যান্ডের প্রতি অডিয়েন্সের বিশ্বাস তৈরি হচ্ছে না। এই সমস্যা থেকে বের হতে আপনি ভাবলেন, আপনার নিজের চেহারা দিয়েই তো AI কনটেন্ট বানানো সম্ভব! এতে আপনার প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের প্রতি কাস্টমারদের ট্রাস্ট তৈরি হবে। আর আপনার নিয়মিত স্টুডিও ভাড়া করার কিংবা ভিডিও শুট করার খরচ বা ঝামেলাও থাকবে না!

নিজের বিজনেস এর জন্য নিজেই মডেল হলেন, কনটেন্ট বানানোর খরচ কমলো, রেগুলার এডভার্টাইজমেন্ট কনটেন্ট ক্রাইটেরিয়াও বাড়াতে পারলেন + ক্রেতার কাছে 'বিশ্বাসযোগ্যতা' বাড়িয়ে নিজ ব্র্যান্ডের পজিশনও স্ট্রং করলেন!

কেইস ৩: পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং ও কনটেন্ট ক্রিয়েটরের গল্প

এবার ভাবুন, আপনি একজন কনটেন্ট ক্রিয়েটর বা পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং নিয়ে কাজ করেন। নিয়মিত আপনার নিজস্ব ছবি ও ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় দিতে হয়। কিন্তু রোজ নতুন নতুন আইডিয়া, পোজ কিংবা এক্সপ্রেশনের ছবি বা ভিডিও তৈরি করা আপনার জন্য অনেক কঠিন হয়ে যাচ্ছে। নিজের ছবি ব্যবহার করলেও বারবার একই ধরনের ছবি দিয়ে অডিয়েন্স ধরে রাখা চ্যালেঞ্জিং! এখন, ভাবুন তো যদি আপনার হাতে এমন একটা সমাধান থাকত—যেখানে শুধুমাত্র আপানর ছবি থেকেই শত শত ইউনিক, অথেন্টিক এবং প্রফেশনাল মানের স্ট্যাটিক ও ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করা সম্ভব, তাহলে ব্যাপারটা কেমন হত?

ঠিক এমনই সব প্রবলেম এর সলিউশন নিয়েই হাজির হয়েছে লার্নিং বাংলাদেশের নতুন এই কোর্স!

কোর্স থেকে যা যা শিখবেন:

• AI টুল ব্যবহার করে নিজের বা ক্লায়েন্টের ছবি থেকে বিভিন্ন পোজ ও এক্সপ্রেশনে হাই-কোয়ালিটি ছবি ও ভিডিও বানানো।
• সেই ছবিগুলো দিয়ে আকর্ষণীয় মোশন পোস্টার ও সোশ্যাল মিডিয়া ভিডিও তৈরি করা।
• Canva, CapCut ও After Effects দিয়ে টাইপোগ্রাফি, ক্যারোসেল ও সোশ্যাল মিডিয়া কনটেন্ট বানানো।
• Fiverr ও Upwork মার্কেটপ্লেসে নিজের নিশ গিগ সেটআপ, ক্লায়েন্ট হ্যান্ডলিং এবং মার্কেটিং।
• লোকাল ক্লায়েন্ট খুজে পেতে ফেইসবুক এড স্ট্রাটেজি
• দেশের বাহিরের ক্লায়েন্ট পেতে লিংকডইন মার্কেটিং

কোর্সটি কার জন্য আদর্শ:

• ফ্রিল্যান্সার ও মার্কেটার
• স্মল বিজনেস ও স্টার্টআপ
• ইনফ্লুয়েন্সার ও ক্রিয়েটরডিজিটাল মার্কেটার এবং সোশ্যাল মিডিয়া স্পেশালিস্ট

এই নিশ দিয়ে আপনার ফ্রিল্যান্স ক্যারিয়ারে প্রতিযোগিতার ভিড় এড়িয়ে নতুন একটা পথ তৈরি করুন। শুরু করুন আমাদের এই কোর্স আমাদের সাথে থাকুন, ইউনিক হোন।



আমাদের অন্য AI কোর্সের লার্নারদের জন্য কিছু কথা: যারা আমাদের কনটেন্ট ক্রিয়েশন উইথ AI কোর্সটি করেছেন, তারা ভাবতে পারেন, এই কোর্সটিতে ভিন্নতা কি আছে? তাদের উদেশ্যে বলছি, কনটেন্ট ক্রিয়েশন উইথ AI কোর্সটিতে আমরা অনেক গুলো এড়িয়ায় কাজ করে দেখিয়েছি, ফান্ডামেন্টাল ও প্রিন্সিপালস শিখিয়েছি। ঐ কোর্স এর কিছু অংশে আমরা ক্যারেক্টার সেইম রেখে কনটেন্ট প্রোডাকশন এর প্রসেস দেখিয়েছিলাম। কিন্তু এই এই কোর্সটিতে অনেক AI টুলস বা কনটেন্ট ক্রাইটেরিয়া না দেখিয়ে আমরা শুধুমাত্র একটা জায়গাতেই ফোকাস করেছি। যেন এই কোর্সের নতুন বা আমাদের পুরনো যেকোনো লার্নার কোর্সটি করার পর এক লাইনে থেকে ক্লায়েন্ট ফোকাসড কাজ করতে পারে ও পেতে পারেন।